রবিবার, মে ১৮, ২০ ২৫
শাবিপ্রবি প্রতিনিধি::
২১ এপ্রিল ২০ ২৫
৭:৫৯ অপরাহ্ণ

শাবিতে ই-সাইন সার্টিফিকেট সেবা প্রদান বিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষরিত

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি)-এর মধ্যে ই-সাইন সার্টিফিকেট সেবা প্রদানের লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় বলে প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

শিক্ষার্থীদের দ্রুততম সময়ে ঝামেলাহীনভাবে ডিজিটাল সনদপত্র প্রদানের লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ. এম. সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সাজেদুল করীম, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ইসমাইল হোসেন, স্কুল অব এপ্লাইড সায়েন্সেস এন্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রেজা সেলিম, স্কুল অব লাইফ সায়েন্সেস অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট এন্ড বিজনেস এডমিনিস্ট্রেশন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শাহিদুল হক, স্কুল অব এগ্রিকালচার এন্ড মিনারেল সায়েন্সেস অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবু সাঈদ আরফিন খাঁন, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার সৈয়দ ছলিম মোহাম্মদ আব্দুল কাদির প্রমুখ।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিসিসি’র পক্ষে উপস্থিত ছিলেন নির্বাহী পরিচালক ড. মোহাম্মদ মেহেদী হাসান, ইনচার্জ মোহাম্মদ মহিদুর রহমান ও আর্কিটেক্ট হাসান উজ জামান।

ই-সাইন সেবা প্রদান বিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষক অনুষ্ঠানে উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সাজেদুল করিম বলেন, এটি একটি যুগোপযোগী ও সময়োপযোগী উদ্যোগ।

বিশেষ করে যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য আবেদন করে, তারা অনলাইনের মাধ্যমে সহজে সার্টিফিকেট যাচাই করতে পারবে।

এসময় উপাচার্য অধ্যাপক ড এ এম সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ই-সাইন সেবা চালুর মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম আরও দ্রুত, নিরাপদ এবং দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। এটি শুধু সময় সাশ্রয় নয়, বরং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার দিক থেকেও একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি।

তিনি আরও বলেন, এই সেবার ফলে শিক্ষার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে প্রাপ্ত ডিজিটাল সনদপত্র বিশ্বের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়, ভিসা ইস্যুকারী দূতাবাস কিংবা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট তাৎক্ষণিকভাবে যাচাইযোগ্য হবে। এতে করে শিক্ষার্থীদের সময় ও কাগজপত্র যাচাইয়ের ঝামেলা অনেকাংশে কমে যাবে।

ফেইসবুক কমেন্ট অপশন
এই বিভাগের আরো খবর
পুরাতন খবর খুঁজতে নিচে ক্লিক করুন


আমাদের ফেসবুক পেইজ