রবিবার, মে ১৯, ২০ ২৪
ড্রীম সিলেট ডেস্ক
১৫ ডিসেম্বর ২০ ২০
১:০ ৮ পূর্বাহ্ণ

চেয়ারম্যান পদে লড়তে চান বঙ্গবন্ধুর পরীক্ষিত সৈনিক মিটু

বঙ্গবন্ধুর পরীক্ষিত সৈনিক ইকবাল হোসেন মিটু। দক্ষিণ সুরমা উপজেলার ৪ নং কুচাই ইউনিয়নে ছড়িয়ে রয়েছে তার ব্যাপক রাজনীতিক পরিচিতি। তৃণমুলের সাধারন মানুষের সাথে জড়িয়ে রয়েছে সুখ-দু:খের সর্ম্পক। রাজনীতিক কারনে প্রতিহিংসার শিকার হয়ে কারাবরণও হয়েছেন তিনি। 

শিকার হয়েছেন নির্যাতন নিপীড়নের।  ইউনিয়নবাসীর উৎসাহ ও ভালোবাসায় আগামী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়তে চান তিনি। সেই লক্ষ্যে আগেভাগেই দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন ভোটারদের। ভোটারদের সাড়াও পাচ্ছেন বেশ। সহযোগীতার আশ্বাস দিয়েছেন আমজনতা। আপামর মানুষের সমর্থন ও সহযোগীতা নিয়েই  এবার নিশ্চিত করতে চান তার প্রার্থীতা।
 ২০০১ সালে কুচাই ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। কিন্তু রাজনীতিক প্রতিহিংসার কারনে  ২০০২ সালে জামাত-বিএনপি সরকারের ক্লিন হাট অপারেশন কালে  যৌথ বাহিনীর হাতে  গ্রেফতার হন তিনি। পরবর্তীতে তিন মাস ডিটেনশনে থাকতে হয় তাকে। ভোগ করেন অমানষিক নির্যাতন নিপীড়ন। ২০০৬ ইং সালের ১৫ নভেম্বর চন্ডিপুলে জামাত বিএনপির হামলায়ও আহত হন তিনি।

 ইকবাল হোসেন মিটু জানান, সরকার প্রদত্ত বরাদ্দ যথাযথভাবে তৃণমুলের অসহায় মানুষের হাতে পৌছে দিতে পারলে ভাগ্য বদলাতে সময় লাগবে না গরীবের। কেবল দরকার স্থানীয় জনপ্রতিনিধির স্বদিচ্ছা। সততা ও বিশ্বাসের সাথে বরাদ্দের আমানতধারী নিশ্চিত করাই জনপ্রতিনিধির কাজ। 

জনপ্রতিনিধি ভোটারদের একজন খাদেম মাত্র। তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে  ইউনিয়নের  প্রতিটি ঘরের মানুষের সাথে সু-সর্ম্পক রক্ষা করে কাজ করছি। অসহায় গরীব মানুষের সুখে দু:খে পাশে থাকার চেষ্টা চালাচ্ছি। নির্বাচনে অংশগ্রহনের আগ্রহ জন্মেছে এলাকার মানুষের সমর্থন ও আশ্বাসে।
 

ফেইসবুক কমেন্ট অপশন
এই বিভাগের আরো খবর
পুরাতন খবর খুঁজতে নিচে ক্লিক করুন


আমাদের ফেসবুক পেইজ