সোমবার, ফেব্রুয়ারী ১০ , ২০ ২৫
বিজ্ঞপ্তি::
৭ জানুয়ারী ২০ ২৫
৬:০ ১ অপরাহ্ণ

ফেলানী হ.ত্যা.র বিচারের দাবিতে ও সীমান্তে বাংলাদেশী হ.ত্যা.র প্রতিবাদে মান.ব.ব.ন্ধন

যুক্তরাজ্য ভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন ষ্ট্যান্ড ফর হিউম্যান রাইটস এর উদ্যোগে লন্ডনস্থ ইন্ডিয়ান হাইকমিশনের সামনে ফেলানী হত্যার বিচারের দাবিতে এবং বাংলাদেশের বর্ডারে ইন্ডিয়ান বিএসএফ দ্বারা বাংলাদেশী মানুষ কে হত্যার প্রতিবাদে (৬ জানুয়ারি সোমবার )দুপুরে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয় ।

স্ট‍্যন্ড ফর হিউম্যান রাইট্স এর সিনিয়র সহ সভাপতি ছাত্রনেতা বেলাল খানের সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক ছাত্রনেতা মোহাম্মদ মিনহাজুল আবেদীন রাজার পরিচালনায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন সংঘটনের সহ সভাপতি শেরওয়ান আলী,আজিজুর রহমান,সহ সাধারন সম্পাদক মো মাহি ,উজ্জল আলম চৌধুরী, ইফতেখার হোসাইন চৌধুরী সাকি, সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক,সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক রাহাদুল ইসলাম, সহ সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদ,অর্থ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম,সহ অর্থ সম্পাদক সৈয়দ জুয়েল,সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোঃমিজানুর রহমান, সিনিয়র সদস্য মো.রুমেল আলি, সৈয়দ আশরাফুল আলম পিন্টু, সদস‍্যা আশরাফুল আলম শামীম, আল আমিন মিয়া , রুমন আহমেদ,নাহিদ চৌধুরী , আমিন আকবর,জুনায়েদ আহমদ, আব্দুল আজীম,আরিফ হোসেন, আশরাফুল আলম শামীম, হোসাইন আহমদ,আব্দুল কাইয়ুম লায়েক,নাজমুল আহমদ,মোঃআব্দুল হক, আমিন কবির সোহাগ,লায়েক আহমদ, সাইফুর রহমান,আরিফ হোসেন প্রমুখ।

মানববন্ধন পরিচালনার শুরুতে সংঘটনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মিনহাজুল আবেদীন রাজা বলেন আমরা এখানে দাড়িয়েছি আমাদের দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং সীমান্তে বাংলাদেশিদের জীবন রক্ষার পক্ষে কথা বলতে , রাজা বলেন গুগলের তথ্য অনুযায়ী একটি পরিসংখ্যান শেয়ার করতে চাই আপনাদের সাথে গত এক দশকে (২০১০–২০২০) বিএসএফ ২৯৪ জন বাংলাদেশি নাগরিককে গুলি করে হত্যা করেছে।

২০০০ সাল থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ১,২০০ জন বাংলাদেশি প্রাণ হারিয়েছে সিমান্ত হত‍্যাকান্ডে ।সীমান্ত হত্যাকাণ্ড বন্ধের প্রতিশ্রুতি বারবার দেওয়া হলেও কোনো বাস্তব পরিবর্তন আমরা দেখতে পাইনি। ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে আমরা বলতে চাই , দয়া করে সীমান্তে বাংলাদেশি নিরীহ নাগরিকদের হত্যাকাণ্ড বন্ধ করুন।

আমরা আহ্বান জানাই, বিএসএফের সহিংসতা বন্ধ করুন। যাতে করে কোনো বাংলাদেশিকে আর সীমান্তে প্রাণ হারাতে না হয় , আর কোনো পরিবারকে তাদের প্রিয়জনকে এভাবে হারানোর শোক বহন করতে না হয়, এছাড়াও সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনের সিনিয়র সহ সভাপতি বেলাল খান গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলে ভারতীয় মিডিয়া বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়ে অযাচিত হস্তক্ষেপ করছে। তারা আমাদের দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রভাবিত ও ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করছে বলে মনে হচ্ছে, যা আমাদের সার্বভৌমত্বকে ক্ষুণ্ন করে। এবং সকল প্রকার সিমান্ত হত্যা বন্ধের দাবি জানান।

ফেইসবুক কমেন্ট অপশন
এই বিভাগের আরো খবর
পুরাতন খবর খুঁজতে নিচে ক্লিক করুন


আমাদের ফেসবুক পেইজ